এম এ অন্তর হাওলাদারঃ
রসুলপুর ইউনিয়ন ৯ নং ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচনে দৌড়ে এগিয়ে টিউবওয়েল মার্কার প্রার্থী মো. রুহুল আমিন।
তিনি ওই ওয়ার্ডের নূরনবী হাওলাদারের ছেলে।
নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটাররা ভাবছেন কে হবে আগামী দিনের মেম্বার? কোন প্রার্থীর চরিত্র কেমন? জনসেবায় কার কী অবদান? মানুষের জন্য কার কত ত্যাগ! সাধারণমানুষ যার কাছ থেকে সেবামূলক কাজ পেয়ে থাকেন তাকেই আগামী ১৬ ই তারিখে ভোট দিয়ে মেম্বার নির্বাচিত করবেন ওয়ার্ডবাসী। তবে রসুলপুর ৯ নং ওয়ার্ডের চারজন মেম্বার প্রার্থীর তুলনায় মেম্বার হিসাবে ওয়ার্ডবাসীরা যোগ্যতা মনে করছেন টিউবওয়েল মার্কার প্রার্থী রুহুল আমিনকে।
স্থানীয়রা বলেন, বিপদে আপদে এগিয়ে আসেন সৎ ও যোগ্য প্রার্থী রুহুল আমিন। রাত-দিন যখনই চাই আমরা তাকে পাশে পাই। সাধারণ মানুষের কাছে অল্প সময়ে তিনি সু-পরিচিতি লাভ করেছেন এবং একজন উদীয়মান যুবক রাজনীতিবিদ তিনি। দীর্ঘদিন ধরে নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন সাধারণ মানুষের সেবায়। সাধ্য অনুযায়ী সাধারণ মানুষের পাশে থেকে বিভিন্ন ধরনের সাহায্য সহযােগিতা করে গেছেন। মেম্বার নির্বাচিত হয়েও নিজেকে মানুষের সেবায় উৎসর্গ করে দিতে চান রুহুল আমিন।আসন্ন উপ-নির্বাচনে দলমত নির্বিশেষে উন্নয়নের স্বার্থে যুবক সমাজসেবক রুহুল আমিনকে মেম্বার হিসেবে দেখতে চাই।
মেম্বার প্রার্থী মো. রুহুল আমিন বলেন, রসুলপুর ৯ নং ওয়ার্ডের জনগণ যদি তাদের সেবা করার সুযােগ দেয়, তাহলে আগামী ১৬ ই মার্চ ইভিএমের মাধ্যমে আমাকে টিউবওয়েল মার্কায় ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করলে আমি অত্র ৯ নং ওয়ার্ডের অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করবো এবং গরীব দুঃখ মেহনতী মানুষের সুখে-দুঃখে আগেও ছিলাম ভবিষ্যতেও থাকবো ইনশাআল্লাহ।
উল্লেখ যে, এরআগে ১১ নং রসুলপুর ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য বেল্লাল মেম্বার নির্বাচিত হওয়ার কয়েকমাস পর লিভার জনিত সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করলে ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য পদটি শূন্য হওয়ায় উপ-নির্বাচন দিয়েছে নির্বাচন অফিস